সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

টাকার ইতিহাস, মানি মেকানিজম ও ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের মহা জুলুম

ভূমিকা: জালিমের বিরুদ্ধে বুদ্ধিবৃত্তিক সংগ্রাম  (মহররম: ইনফো সিরিজ এর শেষ পোস্ট ছিল এটা। মূল সিরিজটি পড়ে আসুন ) জুলুমের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মাস হলো মহররম মাস। জালিমের মুখোশ উন্মোচনের মাস মহররম। জুলুমের কূটকৌশল উন্মোচনের মাস মহররম। আধুনিক সেকুলার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় লেজিসলেশান (সংসদ), আর্মড ফোর্সেস (আর্মি) ও জুডিশিয়ারি (আদালত) হলো এক মহা জুলুমের ছদ্মবেশী তিন যন্ত্র, যারা পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করে জুলুম টিকিয়ে রাখার জন্য। তারচেয়েও বড় জালিম হলো big corporations: বড় বড় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, যারা তাবৎ দুনিয়াকে দাস বানিয়ে রেখেছে। আর এই দাসত্বের শৃঙ্খলে তারা আমাদেরকে আবদ্ধ করেছে ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের মাধ্যমে: টাকা আমাদের শ্রমকে ধারণ করে, অথচ সেই টাকার মূল্য আপ-ডাউন করায় অন্যরা -- ব্যাংক ব্যবসায়ীরা! টাকা আমাদের শ্রমকে সঞ্চয় করার মাধ্যম, অথচ সেই টাকা আমরা প্রিন্ট করি না, প্রিন্ট করে (ব্যাংকের আড়ালে) কিছু ব্যবসায়ী! সেই টাকার মান কমে যাওয়া (বা বেড়ে যাওয়া) আমরা নির্ধারণ করি না -- নির্ধারণ করে ব্যাঙ্ক (ব্যবসায়ীরা)! ইমাম হুসাইনের (আ.) প্রতিবাদী চেতনাকে ধারণ করব, শোকাহত হ
সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

জাতিসংঘ কর্তৃক প্রকাশিত যৌনশিক্ষার আন্তর্জাতিক গাইডলাইন: মানবতার বিরুদ্ধে মহা ষড়যন্ত্র

৫-৮ বছরের শিশুদের শিক্ষা দিতে হবে যে -- - 'পরিবার' বিভিন্ন রকম হতে পারে, বর্ধিত পরিবার, একক পরিবার, সমকামী জুটির পরিবার। - বন্ধু বিভিন্নরকম হতে পারে: ভালো/খারাপ বন্ধু, বয়ফ্রেন্ড, গার্লফ্রেন্ড। - ভালোবাসা 'বিভিন্ন' ধরণের হয়, আর সেগুলো প্রকাশ করার 'বিভিন্ন' উপায়। - প্রত্যেক মানুষই 'তার মতো করে' আলাদা, এবং 'যে যেমন', তাকে সেভাবেই 'মেনে' নিতে হবে। - প্রতেকেরই নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নেবার অধিকার আছে। তবে কিছু কিছু ডিসিশান নেবার ক্ষেত্রে বড়দের সাহায্য লাগতেও (!) পারে। ৯-১২ বছরের শিশুদের বলতে হবে যে -- - তাদের স্বাধীন (!) সিদ্ধান্তকে তাদের পিতামাতার সাপোর্ট করতে হবে (!)। - ছেলে-মেয়ে সম্পর্কে প্রচলিত ধারণাগুলো সবধরণের 'পারসোনাল রিলেশনকে' ক্ষতিগ্রস্ত করে। (অতএব, নারী-পুরুষের মাঝে পার্থক্যের দেয়াল তুলে দিতে হবে!) - সমকামিতা, পশুকামিতা ইত্যাদিকে মন্দ বলা যাবে না। সমকামী, পশুকামী ইত্যাদি ব্যক্তিদেরকে 'রক্ষা' করতে হবে। - ছেলে-মেয়েরা ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় বাচ্চা জন্ম দিয়ে ফেলে বাবা-মা হয়ে যেতেই

ভারতে মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যা প্রসঙ্গে

. ভারতে মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে একদল উগ্র হিন্দু। . কিছুদিন আগে নিউজিল্যান্ডে ক্রাইস্টচার্চ মসজিদে মুসল্লিদেরকে গুলি করে হত্যা করেছে এক উগ্র খ্রিষ্টান। . উগ্র ইহুদিরা ফিলিস্তিনে মুসলমানদের হত্যা করে চলেছে নিয়মিত ভিত্তিতে। . উগ্র একদল মুসলমান জোরে আমিন বলাকে কেন্দ্র করে মাথা ফাটিয়ে মেরে ফেলেছে অপর মুসল্লিকে, বাংলাদেশে। . উগ্র আরেকদল মুসলমান গুলি করে হত্যা করেছে অপর মুসলমানদেরকে, শুধুমাত্র ভিন্ন মাযহাবের অনুসারী হবার কারণে। . উগ্র ছাত্রলীগ কর্মীরা 'শিবির' ভেবে কুপিয়ে হত্যা করেছিল বিশ্বজিতকে। . লগি-বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে শিবিরকর্মীদের হত্যা করে লাশের উপর উঠে নেচেছিল তারা। আমাদের বুঝতে হবে যে, উগ্রতা মানুষের একটি রোগ, যা প্রবৃত্তি থেকে উৎসরিত। এই রোগ যার ভিতরে আছে, সে বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে এই রোগের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। সেটা জমিজমা, রাজনীতি কিংবা ধর্মকে কেন্দ্র করে প্রকাশ পেতে পারে। এবং তারা এটাই চায় যে, আমরা তাদের 'উগ্রতা' রোগটা না দেখে 'উগ্রতার কাভার' দেখব এবং তা নিয়ে মাতামাতি করব। তারা চায় আমরা তাদের 'উগ্রতা' রোগটাকে না দেখে দেখব '

জাবির হলে ট্রাঙ্ক থেকে নবজাতক শিশু উদ্ধার

এই মানব সন্তান কোনো সন্ত্রাসীর গুলিতে মরেনি। সন্তান জন্ম দিয়ে তাকে ট্রাঙ্কের ভিতরে আটকে রেখে মেরে ফেলেছে মা, বয়ফ্রেন্ড নিরুদ্দেশ। বাঙালি মুসলমানেরা তাদের সমাজে বিয়েকে কঠিন করে দিয়েছে, ফলস্বরূপ যেনা-ব্যাভিচার সহজ হয়ে গিয়েছে। ১৬ কোটি মুসলমানের দেশে প্রতিবেলায় একটা না, আট-দশটা মসজিদ থেকে পরপর আজান শোনা যায়। তারপর টুপি মাথায় দিয়ে বাপেরা মসজিদে যায়, মায়েরা ঘরে জায়নামাজে বসে সন্তানের উচ্চ ক্যারিয়ারের জন্য দোয়া করতে থাকে, আর তাদের সন্তানেরাই পাশের রুমে কিংবা মেসে, কিংবা ভার্সিটির হলে কিংবা কোনো ফ্ল্যাটে গুনাহ করতে থাকে। আর তাদের বাপ-মায়েরা তসবিহ টিপতে থাকে…। এই বাপ-মায়েরা বেহেশতে যাবে না তো কারা যাবে? খেরেস্তান-নাস্তেকরা? ৯৫% নাস্তিকদের দেশে থাকতেছি কয়েক বছর। এসব দেশে বিয়ে আর লিভ টুগেদার এর খুব একটা পার্থক্য নেই সামাজিকভাবে। একদিনে পরিচয় হয়, হুট করে পরদিন বিছানায়, দুইদিন পর কেউ কাউকে চেনে না -- নতুন কারো সন্ধান করছে, এমনটা অহরহ হয়। এখানে আমরা স্টুডেন্ট ডর্মিটরিতে থাকি, পাশের রুমের বিদেশী ছেলেরা নিত্য নতুন বান্ধবী নিয়ে আসে, তাদের 'সুখচিৎকারের' (!) শব্দ শোনা যায়, রাস্তায় বের হলে ছেল

হিপোক্রেসি ও ডাবল-স্ট্যান্ডার্ড

মার্চ, ২০১৯। নিউজিল্যান্ডে মুসলিমবিদ্বেষী সন্ত্রাসী কর্তৃক অর্ধশত মুসলিমকে গুলি করে হত্যা। প্রতিক্রিয়া: বিশ্ব মুসলিম শোকাহত। হজ্জ্ব মওসুম, ১৯৮৭। ইজরাইলবিরোধী শ্লোগান দেয়ার 'অপরাধে' সৌদি পুলিশ কর্তৃক চার শতাধিক হাজীকে সরাসরি গুলি করে হত্যা। রক্তাক্ত পবিত্র কাবা প্রাঙ্গন। প্রতিক্রিয়া: বিশ্ব মুসলিম নীরব। কারণ ওদেরকে 'শিয়া' ট্যাগ দিয়েছে সৌদি সরকার, আর শিয়া তো মারা যেতেই পারে! ৫ই মে, ২০১৩। বাংলাদেশের শাপলা চত্বরে লাইট নিভিয়ে মিডিয়া বন্ধ করে অগুনতি মাদ্রাসা ছাত্র হত্যা, লাশ গুম। প্রতিক্রিয়া: বহু বাঙালি মুসলমান নীরব; কারণ ওদেরকে 'জামাত-শিবির-হেফাজত' ট্যাগ দিয়ে দিয়েছে সরকার, আর "একটা দুইটা শিবির ধরে", "ধইরা ধইরা জবাই করে", "সকাল-বিকাল নাস্তা" তো করা যেতেই পারে! অক্টোবর, ২০১৬। ইয়েমেনী হুথিরা মক্কাকে উদ্দেশ্য করে মিসাইল ছুঁড়েছে, সৌদি আরবের মিথ্যা দাবী; হুথি 'বিদ্রোহী'দের প্রতি নিন্দা জানিয়ে "প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা" নিতে সৌদি সরকারকে অনুরোধ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের। অথচ এই ইয়েমেনীদেরকে এমনকি জানাজার নামাজে বম্বিং করেও হত্যা করে

আবেগভিত্তিক বনাম তথ্যভিত্তিক অবস্থান

অধিকাংশ মানুষই আবেগভিত্তিক অবস্থান গ্রহণ করে থাকেন। নিউজিল্যান্ডে এক সন্ত্রাসী নামাজরত মুসল্লিদেরকে গুলি করে শহীদ করেছে, এটা হলো তথ্য। আবেগভিত্তিক অবস্থান গ্রহণ করে বহু মানুষ অনলাইনে বলছে যে, এখন কেন পশ্চিমা মিডিয়া উক্ত হামলাকারীকে সন্ত্রাসী জঙ্গী ইত্যাদি বলছে না? অথচ একটু চিন্তা করলেই কতগুলো বিষয় ফুটে উঠবে, এবং আপনি তথ্যভিত্তিক শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করতে পারবেন। যেমন: জঙ্গী, মৌলবাদী, টেরোরিস্ট ইত্যাদি শব্দকে একটি বিশেষ পারিভাষিক রূপ দিয়েছে শয়তানি (পশ্চিমা ও অন্যান্য) মিডিয়া: আর তা হলো, দাড়ি-টুপি পরিহিত সশস্ত্র মুসলিম। অথচ পৃথিবীর প্রতিটা মানুষেরই আত্মরক্ষার্থে সশস্ত্র হবার অধিকার আছে, এবং যুদ্ধে-শান্তিতে সদা-সর্বদা সশস্ত্র সামরিক প্রস্তুতি মুসলমানদের উপর ফরজ (কুরআন)। কিন্তু পশ্চিমা মিডিয়া দীর্ঘদিন ধরে উক্তি শব্দগুলোকে একটি বিশেষ পারিভাষিক রূপ দিয়েছে; এবং ততদিন আমরা চুপ ছিলাম। এখন আমরা আবার তাদেরকে দোষারোপ করছি যে, কেন তারা উক্ত শব্দগুলো এই মসজিদে হামলাকারীর ক্ষেত্রে ব্যবহার করছে না? দেখুন, এর সবটাই তথ্যসন্ত্রাস। এইযে জঙ্গি, মৌলবাদী, জিহাদী, জিহাদী বই, ইত্যাদি শব্দকে যে মুসলিমবিরোধী

ইলেকশান ভাবনা, ২০১৮

১. মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক ভিডিও বক্তব্যে বলেছেন, "আপনি যাকে ভালো মনে করবেন, তাকেই ভোট দিন, তবু ভোটকেন্দ্রে যান, ভোট দিন।" এটা পলিটিকালি ম্যাচিউরড একটি বক্তব্য। তবে আমি সেই দিনটির আশা করি, যেদিন এই ম্যাচিউরিটিকে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে তারা বলবেন, "মার্কা নয়, ব্যক্তি বিবেচনা করে ভোট দিন।" ২. বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক স্ট্রাকচারটাই একটা স্বৈরতান্ত্রিক স্ট্রাকচার। এক ব্যক্তি (হাসিনা/ খালেদা) ডিসাইড করেন ৩০০ আসনে কাদের মধ্য থেকে এমপি আসবে, মন্ত্রী কারা হবে, প্রেসিডেন্ট কে হবে, সশস্ত্র তিন বাহিনীর প্রধান কারা হবে, পুলিশের প্রধান কে হবে, বিচার বিভাগের প্রধান কে হবে, এবং … সংসদ নেতা কে হবে (হাসিনা / খালেদা)। লীগ-দল রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে তাকিয়ে দেখেন: একটি ব্যক্তি কার্যতঃ সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছে/ করে। আর এরকম স্বৈরতান্ত্রিক সিস্টেমে কে দেশ শাসন করবে, তাই নিয়েই ৫ বছর পরপর উত্তেজনা তৈরী হচ্ছে। একটি 'স্বৈরতান্ত্রিক স্ট্রাকচারে' যদি ভালো লোক বসে, তাহলে ক্ষতি নেই খুব বেশি, কিন্তু যদি কোনো খারাপ লোকের হাতে পড়ে, তাহলে সে এই স্বৈরতান্ত্রিক স্ট্রাকচারের রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার

Prophetic Diet Challenge

আমি অনেক বড় (matured, adult) মানুষকে দেখেছি, সত্যিকার অর্থেই খাবারের লোভ করতে। কোনো সুস্বাদু খাবার ভাগে কম পড়ার কারণে রাগারাগি করতে। কিংবা খাবার শেষ হয়ে যাওয়ায় রাগে গজগজ করতে। এইযে খাদ্যের লোভ, ইংরেজিতে যাকে gluttony (গ্লাটনি) বলে, এইটা কিভাবে ম্যাচিউরড অ্যাডাল্টদের মাঝে এত নির্লজ্জভাবে প্রকাশ পেতে পারে? আল্লাহ না করুন, আপনার-আমার মাঝেও হয়ত কমবেশি ‘নির্লজ্জ খাদ্যলোভ’ বিদ্যমান রয়েছে। এমতাবস্থায় আমি দুটো কারণে এই বিষয়ের দিকে নজর দিতে অনুরোধ করব। এক. মানসিক দুর্বলতা, অশান্তি, হতাশা ইত্যাদি নানান আত্মিক-মানসিক সমস্যার গোড়ায় রয়েছে ভুল খাদ্যাভ্যাস ও খাদ্যলোভ; কিন্তু দেহ ও মনের যে সংযোগ আছে, তা অধিকাংশ সময় ভুলে থাকার কারণে আমাদের এই পদ্ধতিতে (অর্থাৎ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে) আত্মিক-মানসিক সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হয়ে ওঠে না। দুই. ভুল খাদ্যাভ্যাস নানাবিধ শারীরিক অসুস্থতার কারণ। একটা চার চাকার গাড়ির বিভিন্ন চাকা লোভের কারণে বেড়ে গিয়ে বিভিন্ন সাইজ ধারণ করলে গাড়িটা আর চলতে পারে না, স্থবির হয়ে পড়ে, বড়জোর একই জায়গায় চক্কর খেতে থাকে। একারণেই দীর্ঘদিন যাবত আত্মিক-মানসিক অশান্তি-অসুখ-দু

আমাদের রাজনীতি সিরিজ

হিজরি সনের প্রথম মাস, মহররম। পশ্চিমাদের অর্থহীন 'happy new year' বলার মত করে অনেকে দেখছি 'হিজরি নববর্ষের শুভেচ্ছা' জানাচ্ছেন। আমরা জানতে চাই, এই আনন্দ কিসের? যদি এই আনন্দ এটা হয় যে, এই মহররম মাসেই ইসলাম জিন্দা হয়েছে, যার ফলে আমরা আজ নিজেদেরকে মুসলিম বলতে পারছি, নাহলে এই আলোটুকুও নিভে যেত -- তবে হ্যাঁ, তা এক বিবেচনায় আনন্দের হতে পারে বটে, তবে একইসাথে তা শতগুণ বেদনার: কারবালার ময়দানে ইমাম হুসাইন (আ.) তাঁর পবিত্র রক্তে ইসলামকে জিন্দা করে দিয়ে গেছেন এই মহররম মাসেই। কিন্তু মহররমের এই 'যিবহিন আজীম' তথা মহান উৎসর্গ, যার বিনিময়ে ইব্রাহীম (আ.) তাঁর পুত্রকে ছুরির নিচে নিয়েও ফিরে পেলেন, যাঁর স্মরণে আমাদের কুরবানি আর কুরবানির ঈদ -- সেই হুসাইনকে (আ.) ভুলে আর হুসাইনের জিন্দা করা ইসলামকে ভুলে যদি আপনি 'হিজরি নববর্ষের শুভেচ্ছা' বলেন আর প্রচার করেন, তবে আফসোস! এজিদের দরবারেরও তো 'আলেম' ছিল! যাহোক, রাসুল (সা.) এর ইন্তেকালের পর 'ইসলামী সেক্যুলারিজমের' সূত্রপাত হয়। মুহাম্মদ (সা.) কর্তৃক মুসলমানদের জন্য নির্ধারিত সর্বোচ্চ সার্বিক নেতৃত্বের পদ