সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইউনিভার্সিটির ছাত্রদেরকে কেন কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে হচ্ছে?

১. বিগত কয়েকদিন যাবৎ দেশে কোটাবিরোধী আন্দোলন চলছে। আন্দোলনরত ছাত্রদের উপর সরকার কিভাবে পুলিশ লেলিয়ে দিচ্ছে, তা-ও সবাই জানেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ছাত্রদেরকে কেন এই আন্দোলন করতে হবে? ২. দুই হাজার সরকারী চাকরির জন্য কম্পিটিশান করছে চার লাখ ছাত্র। এই চার লাখ ছাত্রের সবাই HSC পাশের পর বিসিএস দেবার স্বপ্ন দেখে নাই। তারা স্বপ্ন দেখেছে ডাক্তার, এঞ্জিনিয়ার, ইকোনমিস্ট ইত্যাদি হবার। সেজন্যে তারা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা করেছে। কিন্তু পছন্দের সাবজেক্টে চান্স না পেয়ে হয়ত চান্স পেয়েছে ফরেস্ট্রিতে। ৩. এখান থেকেই সমস্যাটা শুরু। যার কেমিস্ট্রিতে আগ্রহ ছিল, পরীক্ষায় সামনের দিকে চান্স না পাবার কারণে তাকে হয়ত পড়তে হচ্ছে সংস্কৃত ভাষা নিয়ে। কেউবা আবার নিতান্তই অনাগ্রহ সত্ত্বেও কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ছে। এরকম লাখ লাখ ছাত্রের উদাহরণ বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটিগুলোতে ছড়িয়ে আছে। ৪. যে ডাক্তার হতে চায়নি, সে পাশ করে ডাক্তারি করলে রোগীর কী অবস্থা হবে? তেমনই আমাদের দেশের প্রতিটা সেক্টরের অবস্থা। HSC পাশের পর সরকারী ইউনিভার্সিটিতে চান্স পাবার জন্য অমানুষিক পরিশ্রম, তারপর পছন্দের সাবজেক্ট

ইস্যু: বিয়ে, মোহরানা, তালাক, স্বামী-স্ত্রীর প্রাপ্য-প্রদেয়, ইত্যাদি

~~~বিয়ের চুক্তি সম্পাদন~~~ ১. দুইজন ন্যায় সাক্ষদানকারী মুসলিম পুরুষের উপস্থিতিতে একজন নারী ও একজন পুরুষ বিয়ের চুক্তি সম্পন্ন করবে। ২. এই চুক্তিকে অবশ্যই মৌখিকভাবে সম্পন্ন হতে হবে। (কাজী অফিসের রেজিস্ট্রি, কাগজে সিগনেচার ইত্যাদি রাষ্ট্রের প্রয়োজনে, ইসলামী পদ্ধতিতে বিয়ের প্রয়োজনে নয়।) ৩. আর্থিকভাবে নির্ভরশীল পক্ষকে (অর্থাৎ, পাত্রীকে) চুক্তিনামা উচ্চারণ/পাঠ করতে হবে। অর্থাৎ, মেয়েটি এই ভাষায় বলবে: "X টাকা দেনমোহর পরিপূর্ণ গ্রহণক্রমে [(অথবা, X টাকা দেনমোহর, যার সম্পূর্ণটা অবশ্যই বিয়ের দিন থেকে শুরু করে Y মেয়াদের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে) (অথবা, X টাকা দেনমোহর, যার Z পরিমাণ এই মুহুর্তে প্রদেয়, ও অবিশষ্টাংশ বিয়ের দিন থেকে শুরু করে Y মেয়াদের মধ্যে অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে)] আমি আপনার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছি।" ৪. আর্থিকভাবে স্বনির্ভর পক্ষ (পাত্র) তখন বলবে: "আমি এই বিবাহ (এর চুক্তি) কবুল করছি।" (এটা ইসলামী অর্থনীতির একটি সাধারণ নিয়ম যে, আর্থিকভাবে নির্ভরশীল/দুর্বল পক্ষ চুক্তিনামা লিখবে/পাঠ করবে।) ৫. পাত্র-পাত্রী উভয়কেই কমপক্ষে নিচের আইন