মহররম মাসকে ইসলামের সত্য ইতিহাস জানা ও জ্ঞানচর্চার মাস হিসেবে গ্রহণ করা প্রয়োজন। কারবালার অনুপ্রেরণা মানুষের হৃদয় থেকে মুছে দিতে হাজার বছর ধরে কম ষড়যন্ত্র করা হয়নি। আফসোসের সাথে বলতে হয়, এসকল ষড়যন্ত্রের সবটাই আমাদের মুসলমানদের in-house ষড়যন্ত্র। আমাদের মুসলমানদের হাত দিয়েই কারবালার শিক্ষাকে ম্লান করার ষড়যন্ত্রমূলক প্রচেষ্টা চলে আসছে। কিন্তু মনে রাখবেন যে, ৩০ হাজার সৈন্যের বিপরীতে মাত্র ৭২ জন সঙ্গী সাথী নিয়ে ইমাম হুসাইন (আ.) শহীদ হয়ে গেলেও প্রকৃত বিজয়ী তিনিই। তিনি ইসলামকে জিন্দা করে দিয়ে গেছেন। এজিদীরা বরাবরই সংখ্যায় বেশি ছিল, শক্তিশালী ছিল। আজও আছে। কিন্তু জানবেন যে, আপনি যদি হুসাইন (আ.) ও তাঁর সেই ৭২ জনের সাথী হয়ে যান, তবে আপনার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাও খোদায়ী শক্তি লাভ করবে, ইনশাআল্লাহ। অতএব, যত অল্পই হোক না কেন, মহররম মাসকে কারবালার শিক্ষা জাগ্রত করতে ব্যবহার করুন। ইসলামের প্রকৃত ইতিহাস মানুষকে জানান। খাঁটি মোহাম্মদী ইসলামের সাথে মানুষকে পরিচয় করিয়ে দিন। মহররম মাসের প্রতিটা দিনকে এই কাজে ব্যয় করুন। ……………………………………………………………………………… মহররম মাস উপলক্ষ্যে আগামী দিনগুলোতে কিছু ছো
ইসলাম, সমাজ ও রাজনীতি বিষয়ে সমসাময়িক চিন্তা