"সহীহ" তখনই বলতে হয়, যখন তার মাঝে কোনো ভেজাল থাকে! (১০০% হালাল সাবানের মত আরকি)। সৌদি আরব থেকে প্রকাশিত কুরআনের ইংলিশ অনুবাদ, তারা নাম দিয়েছে "সহীহ ইন্টারন্যাশনাল", যেটাকে আবার জাকির নায়েক, ইয়াসির কাযি, জামাল বাদাভিরা অথেন্টিক অনুবাদও বলে থাকেন, সেই "সহীহ" ইমাম শব্দের অনুবাদ করেছে আমলনামা। ইমাম অর্থ কি আমলনামা হয়? দেখুন এখানে: https://quran.com/17/71
আবার, নাহনু শব্দের অনুবাদ করেছে Our angels. নাহনু শব্দের অনুবাদ হবে আমরা - we. নাহনু অর্থ "আমাদের ফেরেশতারা" হলো কিভাবে? দেখুন এখানে: https://quran.com/56/85
"আবাসা" শব্দের অর্থ "তিনি ভ্রু কুঞ্চিত করলেন"। আর সহীহ ইন্টারন্যাশনাল লিখে দিয়েছে: "রাসুল ভ্রু কুঞ্চিত করলেন"!! দেখুন এখানে: https://quran.com/80/1
ইউসুফ আলী কিন্তু The Prophet কথাটা ব্র্যাকেটে লিখেছেন। অনুবাদক ব্র্যাকেটে তার আন্ডারস্ট্যান্ডিং লিখতে পারেন, কিন্তু ব্র্যাকেট উঠিয়ে দিলে... ঠিক এই কাজটাই বাইবেলের বিকৃতিকারীরা করেছিলো! প্রথমে ব্র্যাকেট, পরে ব্র্যাকেট উঠিয়ে নিজেদের মনগড়া কথাকে বানিয়ে দিয়েছে বাইবেল (খ্রিষ্টানদের সাথে একটা ডিবেটে আহমেদ দীদাত এটার প্রমাণ দিয়েছিলেন)!
........................................................
কুরআনের বিকৃত অনুবাদের মত সিরিয়াস বিষয় নিয়ে কারো কোনো উচ্চবাচ্য নেই! সিরিয়াসনেস নেই। এই এভিডেন্সগুলো আমাদের দেশের ধর্মীয় দলগুলোর কাছে নিয়ে যান, দেখেন দরজাটা পার হয়ে ভিতরে ঢুকতে পারেন কিনা! বিবৃতি আসা তো অসম্ভব কল্পনা। বরং সৌদি পেট্রোডলারের কল্যাণে সৌদি বাদশাহ মরলে তারা বিবৃতি দেন: মুসলিম বিশ্ব অভিভাবক হারালো। ইয়েমেনীদের উপরে যেন আরো গণহত্যা চালানো হয়, সেজন্য সৌদি আরবকে পরামর্শ দেন।
........................................................
কুরআনের বিকৃত অনুবাদের মত সিরিয়াস বিষয় নিয়ে কারো কোনো উচ্চবাচ্য নেই! সিরিয়াসনেস নেই। এই এভিডেন্সগুলো আমাদের দেশের ধর্মীয় দলগুলোর কাছে নিয়ে যান, দেখেন দরজাটা পার হয়ে ভিতরে ঢুকতে পারেন কিনা! বিবৃতি আসা তো অসম্ভব কল্পনা। বরং সৌদি পেট্রোডলারের কল্যাণে সৌদি বাদশাহ মরলে তারা বিবৃতি দেন: মুসলিম বিশ্ব অভিভাবক হারালো। ইয়েমেনীদের উপরে যেন আরো গণহত্যা চালানো হয়, সেজন্য সৌদি আরবকে পরামর্শ দেন।
ইসলাম? কোথায় ইসলাম আর কোথায় কুরআন?
আসলেই, কেয়ামতের দিন আল্লাহর রাসুল (সা.) তার উম্মতের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালার কাছে অভিযোগ করবেন: নিশ্চয়ই আমার উম্মত এই কুরআনকে পরিত্যক্ত করে রেখেছিলো! (কুরআন, ২৫:৩০)
আসলেই, কেয়ামতের দিন আল্লাহর রাসুল (সা.) তার উম্মতের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালার কাছে অভিযোগ করবেন: নিশ্চয়ই আমার উম্মত এই কুরআনকে পরিত্যক্ত করে রেখেছিলো! (কুরআন, ২৫:৩০)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন