নভেম্বর ২০, ২০১৩ :
আর্মি ক্ষমতা দখল করে মোবারকের পতন ঘটিয়েছিলো।
আর্মি ক্ষমতা দখল করে ড. মুরসির পতন ঘটিয়েছে।
জনগণ তো ক্ষমতা থেকে মোবারককে নামায়নি !
জনগণ তো ড. মুরসির ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি !
তাহরির স্কয়ার কি প্রকৃতই বিপ্লব ছিলো ?
তাহরির স্কয়ার কি ইসলামী বিপ্লব ছিলো !
জুলাই ১১, ২০১৩ :
একটি বিষয় সুস্পষ্ট : পাশ্চাত্যের প্রবর্তিত গণতন্ত্র, বিচারব্যবস্থা ও আর্মি সিস্টেম -- এগুলোকে এক ধাক্কায় উল্টে না দিলে বর্তমান বিশ্বে বিপ্লব করে বিজয়কে স্থায়ী করা যাবে না। কারণ তাদের প্রবর্তিত গণতন্ত্র, বিচারব্যবস্থা ও আর্মি -- পরস্পর পরস্পরের অপকর্মের সঙ্গী, এবং পাশ্চাত্য খুব ভালো করেই জানে, এগুলোর কোন্ কোন্ ফাঁকফোঁকর কখন কিভাবে ব্যবহার করে যেকোনো প্রতিষ্ঠিত সরকারকে উল্টে দেয়া যায়।
সুতরাং আসতে হবে সিংহভাগ জনসমর্থন নিয়ে, ক্ষমতার দখল পাওয়ামাত্র তাদের প্রবর্তিত তথাকথিত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকে ছুঁড়ে ফেলে আলেম-ওলামাদের দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত শাসনব্যবস্থার প্রবর্তন করতে হবে, সেইসাথে আদালত ও আর্মিকেও বাতিল করে দিয়ে বিশ্বস্ত ও বিজ্ঞ ইসলামি আইন বিশেষজ্ঞদের দ্বারা ইসলামি আদালত বসাতে হবে, এবং গোড়া থেকে নতুন আর্মি তৈরী করতে হবে। সেইসাথে দেশ থেকে ষড়যন্ত্রী সকল দেশের এমব্যাসি ও চর বিদেয় করতে হবে : প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা ও আর্মির কোনো স্থানেই আগের করাপ্টেড লোকজনকে থাকতে দেয়া যাবে না -- কারণ এগুলোর যেকোনো একটি, হোক প্রশাসনের লোকজন কি তাদের দেয়া বিচার ব্যবস্থা কি শুধু আর্মি অথবা শত্রু দেশের এমব্যাসি -- যেকোনো একটি-ই তাদের জন্য যথেষ্ট অনুপ্রবেশ করে বিজয়কে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করার। কারণ ওগুলো তাদের-ই প্রবর্তিত পদ্ধতি, এবং তারা সেগুলোর সদ্ব্যবহার করতে জানে।
ক্যান্সার কোষের কোনো শিকড় রাখতে নেই।
(স্যারের আর্টিকেলে কমেন্ট করলাম ইত্তেফাকে, কিন্তু সেখানে "your comment is awaiting moderation" ঝুলিয়ে রেখেছে। সম্ভবত প্রকাশ করবে না, কিংবা করলেও বিডিনিউজ420.কম বা প্রথম আলোর মত করে মন্তব্যকে বিকৃত করে প্রকাশ করবে। তাই এখানেই প্রকাশ করা আরকিhttp://goo.gl/u6kaO )
আর্মি ক্ষমতা দখল করে মোবারকের পতন ঘটিয়েছিলো।
আর্মি ক্ষমতা দখল করে ড. মুরসির পতন ঘটিয়েছে।
জনগণ তো ক্ষমতা থেকে মোবারককে নামায়নি !
জনগণ তো ড. মুরসির ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি !
তাহরির স্কয়ার কি প্রকৃতই বিপ্লব ছিলো ?
তাহরির স্কয়ার কি ইসলামী বিপ্লব ছিলো !
জুলাই ১১, ২০১৩ :
একটি বিষয় সুস্পষ্ট : পাশ্চাত্যের প্রবর্তিত গণতন্ত্র, বিচারব্যবস্থা ও আর্মি সিস্টেম -- এগুলোকে এক ধাক্কায় উল্টে না দিলে বর্তমান বিশ্বে বিপ্লব করে বিজয়কে স্থায়ী করা যাবে না। কারণ তাদের প্রবর্তিত গণতন্ত্র, বিচারব্যবস্থা ও আর্মি -- পরস্পর পরস্পরের অপকর্মের সঙ্গী, এবং পাশ্চাত্য খুব ভালো করেই জানে, এগুলোর কোন্ কোন্ ফাঁকফোঁকর কখন কিভাবে ব্যবহার করে যেকোনো প্রতিষ্ঠিত সরকারকে উল্টে দেয়া যায়।
সুতরাং আসতে হবে সিংহভাগ জনসমর্থন নিয়ে, ক্ষমতার দখল পাওয়ামাত্র তাদের প্রবর্তিত তথাকথিত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকে ছুঁড়ে ফেলে আলেম-ওলামাদের দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত শাসনব্যবস্থার প্রবর্তন করতে হবে, সেইসাথে আদালত ও আর্মিকেও বাতিল করে দিয়ে বিশ্বস্ত ও বিজ্ঞ ইসলামি আইন বিশেষজ্ঞদের দ্বারা ইসলামি আদালত বসাতে হবে, এবং গোড়া থেকে নতুন আর্মি তৈরী করতে হবে। সেইসাথে দেশ থেকে ষড়যন্ত্রী সকল দেশের এমব্যাসি ও চর বিদেয় করতে হবে : প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা ও আর্মির কোনো স্থানেই আগের করাপ্টেড লোকজনকে থাকতে দেয়া যাবে না -- কারণ এগুলোর যেকোনো একটি, হোক প্রশাসনের লোকজন কি তাদের দেয়া বিচার ব্যবস্থা কি শুধু আর্মি অথবা শত্রু দেশের এমব্যাসি -- যেকোনো একটি-ই তাদের জন্য যথেষ্ট অনুপ্রবেশ করে বিজয়কে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করার। কারণ ওগুলো তাদের-ই প্রবর্তিত পদ্ধতি, এবং তারা সেগুলোর সদ্ব্যবহার করতে জানে।
ক্যান্সার কোষের কোনো শিকড় রাখতে নেই।
(স্যারের আর্টিকেলে কমেন্ট করলাম ইত্তেফাকে, কিন্তু সেখানে "your comment is awaiting moderation" ঝুলিয়ে রেখেছে। সম্ভবত প্রকাশ করবে না, কিংবা করলেও বিডিনিউজ420.কম বা প্রথম আলোর মত করে মন্তব্যকে বিকৃত করে প্রকাশ করবে। তাই এখানেই প্রকাশ করা আরকিhttp://goo.gl/u6kaO )
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন